Friday, February 1, 2013

Diabetics


—আমরা হয়তো অনেকেই জানি না, জামের বীজ ভীষণ উপকারী। জামের বীজের মধ্যে রয়েছে জাম্বলিন নামক গ্লুকোসাইট। গ্লুকোসাইট স্টার্চকে শর্করাতে রূপান্তরের হাত থেকে বাঁচায়। এতে মধুমেহ নিয়ন্ত্রিত হয়।

Good Link খাদ্য পুষ্টি
http://www.ebanglahealth.com/category/%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A6%93-%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF


Only one Homio Bangla blog

ডায়াবেটিকস চিকিৎসায় তুলসি পাতার অবদান
(আজকের ২৪) আদিকাল থেকেই মানুষ অসুখে-বিসুখে প্রাকৃতিক উপাদান বিশেষভাবে ভেষজ পদার্থ ব্যবহার করে আসছে। আজও গ্রাম বাংলার শতকরা ৯০ ভাগ এবং শহরের শতকরা ৬০ ভাগ লোক ভেষজ চিকিৎসা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেসব দেশে ফার্মেসিতে একটি কর্নারই থাকে প্রাকৃতিক ঔষধের জন্য।
সময়ের বিবর্তনের সাথে সাথে এসব ভেষজ উদ্ভিদের অনেকগুলোই লোকজ বা আঞ্চলিক-ভাবে (folkloric reputation) স্বীকৃতি পেয়েছে। ডায়াবেটিকস নিরাময়ে ভেষজ পদ্ধতি চিকিৎসার গুরুত্ব রয়েছে। এবং ভেষজ চিকিৎসার সাহায্যে ডায়াবেটিকস নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

তুলসি পাতার অনেক গুন। অনেক এ তুলসি গাছ বাড়ির উঠানে ও লাগায়। খুব কাশি হলে তুলসিপাতার রস খুব এ কার্যকারী। এবার আসি ডায়াবেটিকস প্রসঙ্গে গবেষণাই দেখা গেছে যে তুলসি পাতা বিবিধ-ভাবে ডায়াবেটিকস নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।

পাতার ৮০% অ্যালকোহল নির্যাস খাবারের সাথে এবং তুলসি পাতার গুড়া পানিতে মিশিয়ে খাবার আগে খেতে হবে। এটি অগ্ন্যাশয়ের বিটা কোষ থেকে ইনসুলিন নিঃসরণের মাত্রা বৃদ্ধি করে। এটি কোষের ভিতরে শকরা প্রবেশ মাত্রা বাড়ায়।
খাদ্যনালী থেকে শর্করার শোষণ বিলম্বিত করে। ইন্সুলিনের সংবেদনশীলতা বাড়ায়। যা ডায়াবেটিকস নিয়ন্ত্রণ করে এবং ডায়াবেটিকস রোগীরা উপকৃত হয়।
ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকাঃ
. মিষ্টি, মিষ্টি জাতীয় খাবার অথবা যেসব খাবারের সঙ্গে চিনি যুক্ত করা হয়েছে তা অবশ্যই বাদ দিতে হবে

. যেসব খাবারে শর্করা বেশি (যেমন-চাল, আলু, আটার তৈরি খাবার) সেগুলো পরিমাণমতো খেতে হবে

. শাক, সবজি, ডাল, টক জাতীয় ফল যেমনঃ বড়ই, কামরাঙ্গা, জাম, আমড়া, তেঁতুল, লেবু, মাল্টা, জলপাই, কদবেল, আঁশযুক্ত খাবার, টক দই বেশি খেলে কোনো ক্ষতি নেই। গাঢ় সবুজ শাকসবজি (Green vegetables), গাজরের সবুজ অংশ, ডাটা শাক, বাঁধাকপি, ফুলকপি ডায়াবেটিস রোগীর লিভারকে(Liver) সুরক্ষা করে। আঁশ জাতীয় খাবার রক্তে চিনির পরিমাণ লিপিড-এর পরিমাণ ঠিক করতে সহায়তা করে

. যেসব খাদ্যে সম্পৃক্ত চর্বি বা স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে যেমন - ঘি, মাখন, ডালডা, মাংস ইত্যাদির পরিমাণ কমিয়ে দিতে হবে
ক্যালরিযুক্ত (Caloric) খাবার চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খেতে হবে



বহুমূত্র রোগে ইসপগুল
=> তরী আহ্‌সান 28/01/2014 23:31:00
ফন্টের আকার: Decrease font Enlarge font
বহুমূত্র রোগে ইসপগুল
(আজকের ২৪) ইসপগুল আঁশযুক্ত খাবার হওয়ায় বহুমূত্র রোগীদের জন্য এটি উপকারী হিসেবে বিবেচিত।
প্রচলিত নাম: ইসপগুল
ইংরেজি নাম: Wooly Plantain
ব্যবহার পদ্ধতি:
গরম পানিতে ইসপগুলের ভূষি ভিজিয়ে রেখে ৩ বেলা খাবারের সাথে খেতে হবে। খাদ্য আঁশ সমৃদ্ধ হওয়ায় ইসপগুলে ধরন-১ এবং ধরন-২ দুই ধরণের বহুমূত্র রোগীরা উপকৃত হতে পারেন।

1 comment:

  1. জাম নিয়ে আমি আগে অনেক লিখাই পরেছি। কিন্তু এটা একটু বেশি ভাল লেগেছে।
    ধন্যবাদ সুন্দর একটি পোস্ট করার জন্য। আমার ও হেলথ নিয়ে একটা লিখা আছে। চাইলে ঘুরে আসতে পারেন

    ReplyDelete