Friday, February 1, 2013

Health Info - 1



*******************************************************
*******************************************************


টিপস
চায়ের দোষ-গুণ

* যাঁরা ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা জেনে নিন কোন চায়ে কত ক্যালরি।

দুধ-চিনি ছাড়া লাল চায়ে ২ ক্যালরি। ১ চামচ চিনি দেওয়া লাল চায়ে ১৬ ক্যালরি। ১ চামচ দুধ ও চিনি দেওয়া চায়ে ২৬ ক্যালরি। সুতরাং লাল চা উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে অত্যন্ত কার্যকর। কিন্তু দুধ চা নয়।

* চা বা কফিতে রয়েছে পলিফেনন জেস্টানিন। এটি আয়রনের সঙ্গে মিশে শরীর থেকে বের হয়ে যায়।

* চা শরীরে থায়ামিন বা ভিটামিন বি শোষণ রোধ করে। বি এর অভাবে বেরিবেরি হয়।

* চা শরীরের আমিষ ও ভিটামিন হজমে বাধা দেয়।

* চায়ে অ্যাসিডাম টেনিকামস ও জেসথিয়োফিলিনস নামক উপাদান রয়েছে, যা পাকস্থলীর হজম প্রক্রিয়া ব্যাহত করে

* খাবার খাওয়ার অন্তত আধা ঘণ্টা আগে অথবা খাবার খাওয়ার এক ঘণ্টা পর চা পান করুন।

* রক্তশূন্যতায় ভোগা রোগী ও শিশুরা চা খাবে না।

* যাঁদের এসিডিটির সমস্যা রয়েছে তাঁরা চা কম খাবেন। আর খাওয়ার আগে এক গ্লাস পানি পান করে নেবেন। এসিডিটির সমস্যা কম হবে।
*******************************************************
*******************************************************

শরীরের যে কোন ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে তৈরি করুন "ব্যথানাশক" চা

http://www.priyo.com/2014/09/17/106764.html

(প্রিয়.কম) মাথাব্যথা, হাতে পায়ের জয়েন্টে ব্যথা, মাংসপেশি আড়ষ্টতায় ব্যথা, ঘাড় কাধের ব্যথায় অনেকেই কাবু হয়ে পড়েন এই ধরণের ব্যথাগুলো দীর্ঘ মেয়াদী হয়ে থাকে একবার শুরু হলে সহজে পিছু ছাড়তে চায় না আবার এইধরনের ব্যথার পেছনে এই ব্যস্ত যুগে ব্যয় করার মতো সময়ও হয়ে উঠে না অনেকেই ব্যথানাশক ঔষধ খেয়ে এই ব্যথা কমিয়ে থাকেন কিন্তু ব্যথানাশক ঔষধের রয়েছে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া যা দেহের জন্য অনেক খারাপ
তাই এই সকল শারীরিক ব্যথা দূর করতে প্রাকৃতিক উপায় অবলম্বন করাই ভালো। ভাবছেন এই ব্যথা দূর করতে কী করা যায়? আজকে চলুন তবে দেখে নেয়া যাক এক ধরণের ব্যথানাশক চা তৈরির পদ্ধতি যা দূর করে দেবে শারীরিক দীর্ঘমেয়াদী ব্যথা।
http://img.priyo.com/files/201409/pain%20tea2.JPG
যা যা লাগবেঃ
- কাপ পানি
-
চা চামচ চা পাতা
-
চা চামচ তাজা আদা কুচি
-
টি এলাচি (ছেঁচে নেয়া)
-
/ চা চামচ দারুচিনি গুঁড়ো
-
/ কাপ বাদাম দুধ (বাদাম দুধ না পেলে সাধারণ গরুর দুধ নিতে পারেন)
-
/ চা চামচ হলুদ গুঁড়ো বা সামান্য কাঁচা হলুদ বাটা
-
চা চামচ মধু
চা তৈরির পদ্ধতিঃ
- চুলায় একটি পাত্রে দুই কাপ পানি গরম হতে দিন। পানি গরম হলে এতে আদা কুচি, হলুদ গুঁড়ো/বাটা, দারুচিনি এলাচি দিয়ে হালকা আঁচে ১০ মিনিট ফুটতে দিন।
-
১০ মিনিট ফুটে পানির রঙ হলদেটে হয়ে এলে এতে চা পাতা ছেড়ে দিয়ে মিনিট ফুটিয়ে নিন।
-
ওপর একটি পাত্রে দুধ ফুটিয়ে নিন।
-
এবার চুলা থেকে নামিয়ে গরম গরম দুধ ঢেলে ঘন ঘন নেড়ে চায়ে মিশিয়ে নিন।
-
কাপে চা ছেঁকে নিয়ে এতে মধু মেশান।
-
গরম গরম পান করুন এই ব্যথানাশক চা প্রতিদিন কাপ। এতে দীর্ঘমেয়াদী ব্যথা দূর হবে
 

মাথাব্যথা কী করি


 মাথাব্যথা কার না হয়? শিশু থেকে বৃদ্ধ, সবাই কখনো না কখনো মাথাব্যথায় ভোগেন।
মাথাব্যথার ধরন বা কারণ অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে হয়। এ জন্য প্রথমে প্রয়োজন রোগ নির্ণয় করা।
মাথাব্যথা মূলত দুই প্রকার
ক. ব্যথার উৎস মাথার ভেতর: এমন সমস্যা প্রাইমারি হেডেক নামে পরিচিত। যেমন: মাইগ্রেন, টেনশন হেডেক, ক্লাস্টার হেডেক ইত্যাদি।
১. মাথাব্যথার তাৎক্ষণিক নিরাময় করার জন্য বিভিন্ন বেদনানাশক ওষুধ সেবন করা যেতে পারে। আবার অতিরিক্ত বেদনানাশক ওষুধ সেবনও মাথাব্যথার কারণ হতে পারে। তাই খুব প্রয়োজন না হলে এবং চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত যখন-তখন ওষুধ খাওয়া উচিত নয়।
২. পরবর্তী সময়ে বারবার মাথাব্যথা যেন না হয় এবং ব্যথার তীব্রতা যেন কম থাকে, তার জন্য কিছু চিকিৎসা প্রয়োজন হতে পারে।
ব্যথা কমাতে কিছু কিছু অভ্যাসও পরিবর্তন করতে হবে। অতিরিক্ত ধূমপান, মদ্যপান, মাদক সেবন, চ-কফি, অনিয়মিত এবং অতিরিক্ত ঘুমের ওষুধ সেবন, রোদ বা অতিরিক্ত গরম আবহাওয়ায় বেশিক্ষণ থাকা, অতিরিক্ত শারীরিক, মানসিক পরিশ্রম, ক্ষুধার্ত থাকা ও সময়মতো না খাওয়া, যেকোনো ধরনের মানসিক চাপ ইত্যাদি মাথাব্যথার কারণ। তাই এসব অভ্যাস পরিবর্তন করলে মাথাব্যথা অনেকাংশে কমে আসবে।
পাশাপাশি ইতিবাচক জীবনচর্চা, সুনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাস, শারীরিক বা মানসিক বিশ্রাম, পর্যাপ্ত ঘুম, মেডিটেশন ইত্যাদি মাথাব্যথার প্রকোপ কমাতে সাহায্য করে।
খ. ব্যথার উৎস যখন মাথার বাইরে: এটি সেকেন্ডারি হেডেক। এমন ব্যথার কারণটি বাইরে কোথাও রয়েছে, যাতে মাথাও আক্রান্ত হয়। যেমন: সাইনুসাইটিস, মাসটয়ডাইটিস, গ্লুকোমা, দাঁতের সমস্যা, আঘাত, মস্তিষ্কের টিউমার ইত্যাদি।
এ ক্ষেত্রে সাধারণত যে কারণে মাথাব্যথা হচ্ছে তা অনুসন্ধান করা জরুরি। একজন স্নায়ু বিশেষজ্ঞের তত্ত্বাবধানে পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে রোগ নির্ণয় করে চিকিৎসা করলেই রোগ নিরাময় সম্ভব।  ক্লিনিক্যাল নিউরোলজি, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস।

 

ব্যথা নাশক ৬ খাবার

স্বাস্থ্য ডেস্ক
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
ফন্টের আকার Decrease font Enlarge font
ঢাকা: ব্যথা হলেই আমরা ঔষুধের পেছনে ছুটি। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার কারণে ঔষুধ সবসময় আপনার জন্য উপকারি না-ও হতে পারে। তার চেয়ে ঢের ভালো এই ব্যথা সমস্যার সমাধান যদি আপনার হাতেই থাকে। প্রাকৃতিক ছয়টি খাবারের মধ্যেই রয়েছে ব্যথার সমাধান।

চেরি ফল: গবেষণা মতে, চেরি নামক ছোট এই লাল টুকটুকে মিষ্টি ফলটি ব্যথা দূর করে মাংসপেশি গঠনে সাহায্য করে। চেরি জুস ক্লান্তি দূর করতে পারে।

আদা: আয়ুর্বেদ মতে, শুকনো ও কাঁচা আদা মাংসপেশী ও জয়েন্ট ব্যথা দূর করতে সক্ষম।

যব: ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ মেয়েদের ঋতুস্রাব এবং তলপেটে ব্যথা দূর করতে যথেষ্ট ভূমিকা রাখে। এর জিংক মেয়েদের পিরিয়ডকালীন নানা জটিলতা দূর করে। 
যব বা ইংরেজীতে barley-তে রয়েছে মালটোজ, গ্লুকোজ, স্যাকারিন, লেসিথিন, এল্যানটয়েন, এমাইলেস এবং ভিটামিন-বি। 
গম আর যব উভয়ই একই পরিবার ভূক্ত। তবে স্বাদের দিক থেকে যব কিছুটা নোনতা এবং ঊষ্ণ প্রকৃতির। গমের স্বাদ মিষ্টি মিষ্টি এবং ঠান্ডা ধরণের।
এর প্রধান প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে যব প্লীহা আর পাকস্থলীর কর্মক্ষমতা বাড়াতে এবং অজীর্ণ রোগ যাকে ইংরেজীতে dyspesia বলে, যা এক ধরণের পেটের পীড়া তা দূর করতে এবং প্রস্রাবের সমস্যা নিরসনে সহায়তা করে।
যারা চা খান, তারা চায়ের বিকল্প হিসেবে যব দিয়ে বানানো পানীয় সেবন করতে পারেন। বানানোর পদ্ধতি খুব সহজ। পঞ্চাশ গ্রাম যব কড়াইতে বাদামী রং ধারণ করা পর্যন্ত ভেজে নিয়ে পরিমান মতো ফুটন্ত পানিতে মেশাবেন। তারপর তাতে ছোটো ছোটো কয়েক টকুরো আদা ঢেলে দেবেন। এখন দ্রবণটি চায়ের মতো করে খাবেন।
যব Gramineae গোত্রের অন্তর্ভুক্ত এবং বিরুৎ জাতীয় উদ্ভিদ। এটি গম জাতীয় একটি খাদ্যশস্য। বর্তমানে আমাদের বাংলাদেশে শীতকালে সীমিত পরিমানে এর চাষাবাদ হয়। কিন্তু এটি প্রচুর পরিমানে উৎপাদন করা যায়।যবে ছাতু কুবই উপাদেয় খাদ্য।
ইংরেজি নাম Barley এবং বৈজ্ঞানিক নাম Hordeum vulgare।
পুষ্টিমান বিবেচনায় বারলি এবং গম ঘাস প্রায় একই রকম
Link please search about  :  
http://allplantshere.blogspot.com/2009/11/blog-post_790.html: 
http://bengali.cri.cn/1/2006/01/06/41@21924.htm 
http://www.priyo.com/2013/12/12/44998.html


আঙুর: ব্যাকপেইন। প্রতিদিন এক কাপ আঙুর ফল খান। এর নিউট্রিশন মেরুদন্ডের নিচের দিকে রক্ত প্রবাহ বৃদ্ধি করে ব্যাকপেইন প্রতিরোধ করে।

লবঙ্গ: খাদ্য সুস্বাদুকারক এই ফলটি দাঁতব্যথা দূর করে। এ জন্যই টুথপেস্টে লবঙ্গ মেশানো হয়। সামান্য লবঙ্গ তেল তুলার সাহায্যে ব্যথাদায়ক দাঁতে আলতো করে ধরলে ব্যথা দূর হয়।









Wvqv‡ewUR wbivg‡q gy`«v
gy`«v GK ai‡bi nv‡Zi Av½y‡ji fw½gv hv wn›`y‡`i ag©xq AvPvi Abyôv‡b e¨envi n‡q _v‡K| Rvbv g‡Z G ai‡bi 108 iK‡gi gy`«v Av‡Q| ‡h ‡Kvb gy`«v Avi¤¢ Ki‡jB kix‡ii Af¨šÍwib ‰Re we`¨yr cwievwn mœvqyi ms‡hvM N‡U| nv‡Zi GK Av½yj Av‡iK Av½y‡j mshy³ n‡jB djc«` c«wZwµqv ïi“ nq| cªvwPb Kvj ‡_‡K gywb Fwliv bvbv iKg gy`«v mn a¨vb K‡i kixi my¯’ ivL‡Zb Ges ‡ivM wbivgq Ki‡Zb| GUv wQj Zv‡`i wbR¯^ Avwe®‹…Z wPwKrmv c×wZ hv weMZ 5000 eQi a‡i fviZe‡l© P‡j Avm‡Q| gy`«vi c«avb KvR G nj  mœvqyM«wš’i gva¨‡g kix‡ii c«‡qvRb g‡Zv ‰Re we`¨yr gw¯Í‡®‹ ‡c«iY Kiv Ges †hLv‡b Kg c«‡qvRb †mLv‡b we`¨yr c«evn Kwg‡q †`qv|
c«wZw`b wb‡Pi gy`«v¸wj wKQy¶‡bi Rb¨ Af¨vm Ki‡j Wvqv‡ewURmn Ab¨ ‡iv‡Mi Dckg n‡e|
1. Ávb gy`«v
e…×v Av½y‡ji gv_v‡K ZR©bx w`‡q ¯úk© K‡i Ab¨ Av½yj ¸wj wP‡Îi g‡Zv ‡mvRv K‡i ivL‡Z n‡e| e…×v Av½y‡ji WMvq wcUyBUvwi Ges G‡ÛvµvBb M«wš’i mwܯ’j| GLv‡b ZR©bx Av½y‡ji nvév Pvc co‡jB GB `yB M«wš’ mPj n‡q hvq| ‡h ‡Kvb mgq `vwo‡q, e‡m A_ev ï‡q GB gy`«v mgq ‡c‡jB Kiv DwPr|
DcKvwiZvt

  • ¯§…wZkw³ e…w× Ki‡e|
  • GKvM«Zv evo‡e Ges fvj Nyg n‡e|
  • Wvqv‡ewUR wbqš¿Y Ki‡e|

2. c«vY gy`«v
AbvwgKv Ges Kwbôv Av½yj evuwK‡q e…×v Av½y‡ji gv_vq nvév Pvc ‡i‡L ZR©bx Ges ga¨gv Av½yj ‡mvRv K‡i ivL‡Z n‡e| GB gy`«v Rxebx kw³ e…w× K‡i| GUv wbqwgZ Ki‡j ‡`‡ni mg¯Í AiMvb ¸wj mwµq n‡q DV‡e| ‡h‡Kv‡bv mgq hZ¶Y B‡”Q Kiv hv‡e|
DcKvwiZvt

  • BwgDwbwU e…w× K‡i|
  • `…wó kw³ evovq Ges ‡Pv‡Li bvbv iKg ‡ivM wbivgq K‡i|
  • Wvqv‡ewUR wbqš¿‡Y mvnvh¨ K‡i|

3. Avcb gy`«v
ga¨gv Ges AbvwgKv Av½y‡ji WMv e…×v Av½y‡ji ‡Mvovq ‡P‡c ‡i‡L Ab¨ `yB Av½yj ‡mvRv ivL‡Z n‡e| c«wZw`b 45 wgwbU Ki‡Z n‡e|
DcKvwiZvt

  • Wvqv‡ewUR wbqš¿Y K‡i
  • KvôKvwVb¨ I Ak¦‡ivM fvj K‡i|
  • kix‡ii Uw·b ‡ei n‡Z mvnvh¨ K‡i




শহিদ আহমেদ ও এ আলম
সুচিকিৎসা জনকল্যাণ ফাউন্ডেশন 
      (আকুপ্রেসার সেন্টার)
২৯ বঙ্গবন্ধু এভিনিউ (৩য় তলা), ঢাকা। 








http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/346789.html


আমরা রান্না করা খাবারের স্বাদ বাড়াতে গরম মশলার ব্যবহার করি সুন্দর গন্ধযুক্ত এই উপাদেয় মশলার মধ্যে খুবই ঝাঝালো হচ্ছে লবঙ্গ এটি রান্নায় যেমন স্বাদ বাড়িয়ে দেয়, তেমনি বিভিন্ন গুণেভরা এই ছোট্ট সুন্দর মশলাটি

আসুন আজ জেনে নেই লবঙ্গের গুণাগুণ:

•   
রুচি খিদে বাড়ায়
•   
কফ কাশি দূর করে
•   
কৃমি জাতীয় রোগ প্রতিরোধ করে
•   
শরীরে উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে
•   
গলার সংক্রমণরোধক হিসেবে কাজ করে
•   
যৌন রোগে আক্রান্ত মানুষের জন্য খুবই উপকারি
•   
দাতের ব্যাথা সারাতে দারুণ কার্যকর
•   
বমিভাব কমায়
•   
পায়োরিয়ার ক্ষেত্রে উপকারি
•   
ক্রিয়েটিভিটি এবং সেন্টাল ফোকাস বাড়ায়
•   
লবঙ্গ তেলের রয়েছে ব্যকটেরিয়া ধ্বংসের ক্ষমতা
•   
লবঙ্গ পিষে মিশ্রি বা মধুর সঙ্গে খাওয়া ভীষণ ভালো। এতে রক্তে শ্বেত রক্তকণিকার পরিমাণ বাড়ায়
•   
এটা অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধের কাজ করে। হাঁপানির মাত্রা কম করে
•   
চন্দনের গুঁড়োর সঙ্গে লবঙ্গ পিষে লাগালে ত্বকের যে কোনো সমস্যা দূর হয়ে যায়।

শীতে ছেলে বুড়ো সবাই অসুস্থ বোধ করছে। লবঙ্গ চা হতে পারে ঠাণ্ডা থেকে মুক্তির অন্যতম পানীয়। - See more at: http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/346789.html#sthash.SCSgEOqA.dpuf

 




আমরা সবাই জানি সুষম খাদ্য আমাদের শরীরের জন্য উপকারী পুষ্টি বিজ্ঞানীরা প্রতিনিয়তই নিত্য নতুন খাদ্যের উপকারী বিভিন্ন দিক উন্মোচন করে চলেছেন এরকম কিছু খাবারকে চিহ্নিত করা হয়েছে কিডনি সুরক্ষায় বিশেষ খাদ্য হিসাবে, যেগুলো স্বাস্থের জন্যও উপকারী

এগুলোকে কেন বিশেষ খাদ্যের তালিকায় রাখা হয়েছে এটা বুঝতে হলে আমাদের প্রথমত অক্সিডেশন বা জারণ এবং ফ্রি রেডিকেলস বা মুক্ত পরমাণু সম্পর্কে জানতে হবে।

অক্সিডেশন শরীরের একটি স্বাভাবিক জৈবিক ক্রিয়া যা শক্তি উৎপাদনের জন্য বিভিন্ন রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটায়। ধরণের বিক্রিয়া প্রায়ই বিভিন্ন ফ্রি রেডিকেলস তৈরি করে, যা শরীরের বিভিন্ন স্থানে অবাধ বিচরণ করতে থাকে এবং এরা প্রোটিন,ডি.এন., কোষ ইত্যাদি অঙ্গাণুর ক্ষতি সাধন করে ধারণা করা হয় এগুলো বার্ধক্য এবং বিভিন্ন দীর্ঘমেয়াদী রোগ যেমন ক্যান্সার, হৃদরোগ, কিডনি রোগের জন্য দায়ী।

তবে আশার কথা হলো উক্ত বিশেষ খাদ্যগুলোতে প্রচুর পরিমাণ এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা ফ্রি রেডিকেলস দূর করতে সহায়তা করে।

জেনে নিন:
ক্যাপসিকাম: আপনার কিডনি সুস্থ রাখতে ক্যাপসিকাম হতে পারে প্রথম পছন্দ। সালাদ এবং যে কোনো রান্নাকে সুস্বাদু করতে এর জুড়ি নেই। এতে রয়েছে ভিটামিন , সি, বি৬, ফলিক এসিড এবং ফাইবার। এছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ এন্টিঅক্সিডেন্ট লাইকোপিন এর প্রধান উপাদান, যা কিনা ক্যান্সার প্রতিরোধেও সহায়ক।

বাধাকপি: বাধাকপিকে এন্টিঅক্সিডেন্ট এর খনি বললেও ভুল হবে না। এরা শরীরের ক্ষতিকারক ফ্রি রেডিকেলস এর বিরুদ্ধে কাজ করে আপনার কিডনিকে শক্তিশালী করার পাশাপাশি ক্যান্সার এবং হৃদরোগ প্রতিরোধেও কাজ করে। দামে সস্তা হলেও এতে রয়েছে ভিটামিন কে,সি,বি৬,ফলিক এসিড, প্রচুর ফাইবার সমৃদ্ধ বাধাকপি হতে পারে আপনার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকার অন্যতম উপাদান।

ফুলকপি: বাধাকপির মতো ফুলকপিও পুষ্টি উপাদান ভরপুর। ফুলকপির একটি বিশেষগুণ হলো এটি শরীর থেকে বিভিন্ন বিষাক্ত উপাদান দূর করতে সহায়তা করে।

রসুন: রসুনের গুণের কথা আমাদের সবারই জানা। এটি কিডনি প্রদাহ উপশম করার পাশাপাশি রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমান কমায়। কিডনি রোগীদের জন্য এর কোনো বিকল্প নেই।

পেঁয়াজ: পেঁয়াজের এর একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো ফ্লাভনয়েড, যা রক্তনালীতে চর্বি জমা প্রতিহত করে। এর এন্টিঅক্সিডেন্ট কিডনি জনিত উচ্চরক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। ক্যান্সার প্রতিরোধেও এর ভমিকা রয়েছে।

আপেল: বলা হয়ে থাকে প্রতিদিন একটি করে আপেল খেলে ডাক্তার থেকে দূরে থাকা যায়। নিয়মিত আপেল খাওয়ার অভ্যাস করলে তা কিডনির স্বাভাবিক কার্যক্রম বজায় রাখতে সাহায্য করে। এছাড়াও রক্তে কোলেস্টেরল কমাতে, হৃদরোগ এবং ক্যানসার প্রতিরোধেও এর ভূমিকা অনন্য।

লাল আঙুর: এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ফ্লাভনয়েড, যা আপনার কিডনিকে রাখবে সদা তরুণ। এটি রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখে এবং ক্যান্সার প্রতিরোধেও সাহায্য করে।

ডিমের সাদা অংশ: আমরা অনেকেই স্বাস্থ্যের কথা চিন্তা করে ডিমকে খাদ্যতালিকা থেকে বাদ দেই। কিন্তু আপনি কি জানেন ডিমের সাদা অংশই হচ্ছে বিশুদ্ধ প্রোটিন, যা আপনার কিডনির জন্য খুবই দরকারী।

মাছ: মাছকে বলা হয়ে থাকে নিরাপদ প্রোটিনের উৎস। দৈনিক প্রোটিনের চাহিদা মেটাতে মাংসের চেয়ে মাছের ভূমিকা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। অন্যান্য পুষ্টি উপাদানের পাশাপাশি মাছে রয়েছে ওমেগা৩ যা কিডনি, হার্ট এবং লিভারের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধী। এছারাও কোলেস্টেরল কমাতে এর ভূমিকা তো রয়েছেই।

অলিভ ওয়েল: গবেষণায় দেখা গেছে যেসব দেশে অন্যান্য তেলের চেয়ে অলিভ ওয়েল বা জলপাই এর তেল ব্যবহার করা হয় সেসব দেশে কিডনি রোগ, হৃদরোগ, ক্যান্সার ইত্যাদি তুলনামূলক কম হয়। অলিভ ওয়েলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ পলিফেনল যা এন্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে চমৎকার কাজ করে। রন্নায় অথবা সালাদে অলিভ ওয়েল ব্যবহার বাড়তি স্বাদ যোগ করে।

আপনি যদি স্বাস্থ্য সচেতন হন অথবা যদি বিশ্বাস করেন রোগ উপশমের চেয়ে প্রতিরোধই উত্তম, তাহলে সঠিক খাদ্যাভাসে খুব সহজেই থাকতে পারেন রোগবালাইয়ের ঝামেলা থেকে মুক্ত। - See more at: http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/333447.html#sthash.Ql3M61Im.dpuf




No comments:

Post a Comment