Friday, February 1, 2013

Islam Link

http://www.islamreligion.com/articles/204/?gclid=CMXO5IWgv7QCFUd66wod21UAKg
http://pytheya.blogspot.com/2012/03/blog-post_291.html
http://share-thinking.blogspot.com/2008/07/blog-post_25.html
http://www.peaceinislam.com/page/187/
http://imti24.wordpress.com/category/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE/page/2/
http://www.somewhereinblog.net/blog/Mahfuzhappy/29042559
http://alquranobiggan.blogspot.com/
http://sorolpath.wordpress.com/category/%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%86%E0%A6%A8-%E0%A6%93-%E0%A6%86%E0%A6%A7%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8/

http://pytheya.blogspot.com/2012/03/blog-post_16.html

http://www.quraanshareef.org/
http://ia801504.us.archive.org/7/items/SahihBukhari8thPart/SahihBukhari8thPart.pdf

https://riyadussoliheen.wordpress.com/ 

আল্লাহর ভালোবাসা অর্জনের মাধ্যম :
http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/359216.html
http://www.ihadis.com/


http://islamicsolutionbd.blogspot.com/
http://pytheya.blogspot.com/

http://webamol.wordpress.com/category/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%86%E0%A6%AE%E0%A6%B2/page/2/


View :
http://www.ejugantor.com/2014/03/28/index.php
http://www.ejugantor.com/2013/12/13/index.php


Collect This Book :
http://quransunnahralo.wordpress.com/2014/03/01/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A5-%E0%A6%86%E0%A6%B2-%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%85%E0%A6%B8%E0%A6%BE/


মিসরের খ্যাতনামা বিজ্ঞানী ড. রশীদ খলীফা কোরআন নিয়ে এক ব্যাপক গবেষণা চালিয়েছেন। তিনি প্রাথমিকভাবে কোরআনের প্রতিটি অক্ষর যেভাবে কোরআনে সন্নিবেশিত আছে সেভাবেই তাকে কম্পিউটারে বিন্যস্ত করেন। কোরআনে 114 টি সূরার অবস্থান এবং 29 টি সূরা শুরুতে ব্যবহৃত ‘হরুফে মোকাত্তায়াত’ যে নিয়মে বিন্যস্ত আছে সে নিয়মের ভিত্তিতে তিনি হিসাব করতে শুরু করেন। এতে করে কোরআনের কিছু অলৌকিক তত্ত্ব তাঁর কম্পিউটার স্ক্রীনে ভেসে ওঠে। এ অলৌকিক তত্ত্বের একটি হচ্ছে এই যে, সমস্ত কোরআন গণিতের এক রহস্যময় বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে আছে। কোরআনের সর্বত্র একটি অভিনব ও বিস্ময়কর গাণিতিক সংখ্যার জাল বোনা রয়েছে। সমগ্র কোরআন যেন 19 সংখ্যাটির একটি সুদৃঢ় বন্ধন।

ডা.স্যামুয়েল হানেমানের ১৭১তম মৃত্যুবার্ষিকী পালনের আহ্বান
ইসলামিকনিউজ রিপোর্ট: হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা বিজ্ঞানের আবিষ্কারক ডা. স্যামুয়েল হানেমান ১৮৪৩ সনের ২ জুলাই ফ্রান্সে ইন্তেকাল করেছিলেন। হোমিও চিকিৎসা বিজ্ঞানের আবিষ্কারক মহাত্মা ডা. স্যামুয়েল হানেমানে তাঁর চির পরিচিত সমাজ খৃষ্টান ধর্ম ত্যাগ করার কারণে ১৮৩৫ সনের জুন মাসে শান্তি ও নিরাপত্তার সন্ধানে পৈত্রিক দেশ জার্মান ত্যাগ করে ফ্রান্সে হিজরত করেন স্ত্রী মাদাম মেলানীকে নিয়ে। হানেমান আর জার্মানীতে ফিরে আসেননি। হানেমানের মৃত্যুর ৯দিন পর ১১ জুলাই দাফন করা হয়। হানেমানের ইচ্ছা অনুযায়ী প্যারিসের মাউন্ট মারট্রির গোরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। হোমিও চিকিৎসার আবিষ্কারকের ১৭১তম মৃত্যুবার্ষিকী পালনের আহবান জানিয়েছেন হোমিও চিকিৎসকবৃন্দ।
গীবতের পরিণাম
গীবত ইসলামি শরিয়তে হারাম ও কবিরা গুনাহের অন্তর্ভুক্ত। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ বলেন,
وَيْلٌ لِكُلِّ هُمَزَةٍ لُمَزَةٍ ﴿1﴾
‘ধ্বংস তাদের জন্য, যারা অগ্র-পশ্চাতে দোষ বলে বেড়ায়।’ (সূরা হুমাজাহ-১)
সূরা ফাততহর ১২ নং আয়াত
সূরা হুজরাতের ১২ নং আয়াত 


***********************************

গীবতের পরিণাম
গীবত ইসলামি শরিয়তে হারাম ও কবিরা গুনাহের অন্তর্ভুক্ত। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ বলেন,
وَيْلٌ لِكُلِّ هُمَزَةٍ لُمَزَةٍ ﴿1﴾
‘ধ্বংস তাদের জন্য, যারা অগ্র-পশ্চাতে দোষ বলে বেড়ায়।’ (সূরা হুমাজাহ-১)

কেউ গীবত শুনলে তার অনুপস্থিত ভাইয়ের পক্ষ থেকে তা প্রতিরোধ করবে সাধ্যমতো। আর যদি প্রতিরোধের শক্তি না থাকে তবে তা শ্রবণ থেকে বিরত থাকবে। কেননা, ইচ্ছাকৃতভাবে গীবত শোনা নিজে গীবত করার মতোই অপরাধ। হাদিসে আছে, সাহাবি মায়মুন রাঃ বলেন,
‘একদিন স্বপ্নে দেখলাম এক সঙ্গী ব্যক্তির মৃতদেহ পড়ে আছে এবং এক ব্যক্তি আমাকে তা ভক্ষণ করতে বলছে। আমি বললাম, আমি একে কেন ভক্ষণ করব? সে বলল, কারণ তুমি অমুক ব্যক্তির সঙ্গী গোলামের গীবত করেছ। আমি বললাম, আল্লাহর কসম আমি তো তার সম্পর্কে কখনো কোনো ভালোমন্দ কথা বলিনি। সে বলল, হ্যাঁ, এ কথা ঠিক। কিন্তু তুমি তার গীবত শুনেছ এবং সম্মত রয়েছ।’
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
মিরাজের সময় আমাকে এমন এক সম্প্রদায়ের কাছে নিয়ে যাওয়া হলো যাদের নখ ছিল তামার। তারা তাদের মুখমণ্ডল ও দেহ আঁচড়াচ্ছিল। আমি জিবরীল আঃ-কে জিজ্ঞাসা করলাম, এরা কারা? তিনি বললেন, এরা নিজ ভাইদের গীবত করত ও ইজ্জতহানি করত। (মাজহারি)
আবু সায়িদ ও জাবের রাঃ থেকে বর্ণিত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
‘গীবত ব্যাভিচারের চেয়েও মারাত্মক গুনাহ। সাহাবায়ে কেরাম আরজ করলেন, এটা কিভাবে? তিনি বললেন, ব্যক্তি ব্যভিচার করার পর তওবা করলে তার গোনাহ মাফ হয়ে যায়। কিন্তু গীবত যে করে তার গোনাহ আক্রান্ত প্রতিপক্ষের ক্ষমা না করা পর্যন্ত মাফ হয় না।’
সুতরাং এ কথা সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হল যে, গীবত একটি জঘন্য পাপাচার। এ থেকে সবাইকে সতর্কতার সাথে বিরত থাকতে হবে।

যাদের দোষ বর্ণনা করা যায়
গীবত নিঃসন্দেহে হারাম। তারপরও যাদের দোষ বর্ণনা করা যায় তা হচ্ছে­
·       কোনো অত্যাচারীর অত্যাচারের কাহিনী প্রতিকারের আশায় বর্ণনা করা।
·       সন্তান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে তার পিতা ও স্বামীর কাছে অভিযোগ করা।
·       ফতোয়া গ্রহণ করার জন্য ঘটনার বিবরণ দেয়া ও - প্রয়োজন ও উপযোগিতার কারণে কারো দোষ বর্ণনা করা জরুরি।
·       আবার যাদের স্বভাব গীবত করা তাদের সম্পর্কে অন্যদের সাবধান করার জন্য তার দোষ বর্ণনা করা জায়েজ। যেমন উম্মুল মুমিনীন আয়েশা রাঃ থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,
‘একদা এক ব্যক্তি (মাখরামা ইবনে নওফেল) নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর কাছে সাক্ষাতের অনুমতি প্রার্থনা করলেন। তখন তিনি বললেন, তাকে আসার অনুমতি দাও, সে গোত্রের কতই না নিকৃষ্ট লোক। অতঃপর তিনি তার সাথে প্রশস্ত চেহারায় তাকালেন এবং হাসিমুখে কথা বললেন। অতঃপর লোকটি চলে গেলে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -কে আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! আপনি তার সম্পর্কে এমন কথা বলেছেন, অতঃপর আপনিই প্রশস্ত চেহারায় তার প্রতি তাকালেন এবং হাসিমুখে কথা বললেন। এ কথা শুনে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, হে আয়েশা, তুমি কি কখনো আমাকে অশ্লীলভাষী পেয়েছ ? নিশ্চয়ই কেয়ামতের দিন আল্লাহতায়ালার কাছে মর্যাদার দিক দিয়ে সর্বাধিক নিকৃষ্ট সেই লোক হবে, যাকে মানুষ তার অনিষ্টের ভয়ে ত্যাগ করেছে। (বুখারি, মুসলিম)




গীবত শব্দটি আরবী গায়বাহ শব্দের নামবাচক শব্দ।গীবতের অর্থ হল কুৎসা, পরনিন্দা, পরচর্চা, পরোক্ষ নিন্দা ইত্যাদি। আর গায়বাহের অর্থ হল কুৎসা রটনা করা বা নিন্দা করা।
গীবতের পারিভাষিক সংজ্ঞা
রাসূলুল্লাহ(সাঃ) একবার সাহাবীডের জিজ্ঞাসা করলেন গীবত কি জিনিস? সাহাবাগণ বললেন, তা আল্লাহ তার রাসূল ভাল জানেন? উত্তরে তিনি বললেন:
গীবত হল তোমার ভাইয়ের এমন দোষ তার অনুপস্থিতিতে বর্ণনা করা যা শুনলে তোমার ভাই কষ্ট পাবে। যদি তা তোমার ভাইয়ের ভিতর থাকে তাহলে তা গীবত আর যদি তা না থাকে তাহলে তা অপবাদ হবে। [মুসলিম, তিরমিযী, আবূ দাউদ]
ইব্রাহীম নখয়ী বলেন,
কারও দোষ-ত্রুটি থাকলে তা গীবত হয় আর তা না থাকলে তা হয় অপবাদ। [কিতাবুল আসার]
ইমাম আবূ রাগিব ইসফাহানী(রঃ) বলেন,
নিষ্প্রয়োজনে কোন ব্যক্তির দোষ বর্ণনা করাকে গীবত বলে।
ইবনুল আসীর বলেন,
কোন ব্যক্তির নামে অনুপস্থিতিতে তার তার দুর্নাম করলে যদিও সেই দুর্নাম যদি তার ভিতর থাকে তাই হল গীবত।
ইমাম নববী বলেন,


Google Search :

গীবত ও পরনিন্দা সম্পর্কে কুরআন


 Nice Link :Gazzali
https://imti24.wordpress.com/tag/%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%87/


All hadis search Link(Search criteria) :
https://zamanlab.yarooms.com/schedule/daily?location=15863




Islamic view on Female Earning :
http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/370693.html

ইসলামের দৃষ্টিতে নারীর উপার্জন 

মুফতি এনায়েতুল্লাহ, বিভাগীয় সম্পাদক, ইসলাম
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

x

Decrease font Enlarge font
নানাবিধ কারণে বর্তমানে নারীর উপার্জন বিষয়ে প্রচুর আলোচনা-সমালোচনা ও তর্ক-বিতর্ক চলছে। অতি রক্ষণশীলরা নারীদের উপাজর্নের বিষয়টি এখনও মেনে নিতে পারেননি। অবশ্য মধ্যপন্থীদের অভিমত হলো, নারী তার স্বকীয়তা, আলাদা বৈশিষ্ট্য ও মান-সম্মান বজায় রেখে আয় উপার্জনের পথ বেছে নিতে পারবেন। উদাহরণস্বরূপ তারা নবী (সা.)-এর আমলের বেশ কয়েকজন মহিলা সাহাবির কথা উল্লেখ করেন। ওই সাহাবিরা মদিনার বাজারে বিভিন্ন ব্যবসা করত এমনকি অনেকে কৃষি কাজও করেছেন। সেসব অবশ্য ভিন্ন প্রসঙ্গ।

একটি উন্নয়নশীল দেশ বাংলাদেশ। বাংলাদেশের গার্মেন্টস কারখানাসহ অন্যান্য শিল্প-প্রতিষ্ঠানে পুরুষের পাশাপাশি চল্লিশ লক্ষাধিক নারী কাজ করেন। এই কর্মজীবী নারীদের উপার্জন সমাজ ও রাষ্ট্রের উন্নয়নে যথেষ্ট ভূমিকা রাখছে এটা অনস্বীকার্য।

ইসলাম সর্বদা নারীদের শালীন পরিবেশে শিক্ষা, কাজ ও চলাফেরার কথা বলে। শরিয়ত নির্ধারিত গণ্ডির মধ্যে থেকে নারীরা অবশ্যই শিক্ষা অর্জনসহ অর্থনৈতিক ও সামাজিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করতে পারবে। ইসলাম কোথাও নারীকে বন্দি করে রাখার কথা বলেনি। ইসলাম নারী শিক্ষার প্রতি যেমন গুরুত্বারোপ করেছে তেমনি নারী-পুরুষের ভোটাধিকারেও কোনো ধরনের পার্থক্য সৃষ্টি করেনি। এমনকি ইসলাম নারীকে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হতে কাজ ও ব্যবসা-বাণিজ্যের অধিকারও প্রদান করেছে।

কোরআনে কারিমের সূরা বাকারার ১৮৬ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, ‘আমি ব্যবসাকে হালাল করেছি এবং সুদকে হারাম করেছি।’ এই আয়াতে ব্যবসা হালাল হওয়া এবং সুদ হারাম হওয়া নারী-পুরুষের জন্য সমভাবে প্রযোজ্য। একজন পুরুষ হালাল পন্থায় যেসব ব্যবসা করতে পারবে। নারীও সে ধরনের ব্যবসা করতে পারবে। সে বিবাহিত হোক কিংবা অবিবাহিত হোক। সে তার অর্জিত সম্পদের ওপর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণকারী। সে কোনো বিধিনিষেধ ছাড়াই তার সম্পত্তির ব্যাপারে সব ধরনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারে, যা একজন পুরুষের জন্যও প্রযোজ্য।

কোরআন ও হাদিসের কোনো স্থানে নারীর কাজকর্মের ব্যাপারে কোনো বিধিনিষেধ আরোপিত হয়নি। শুধু দু’টি বিষয়ের প্রতি সঙ্গত কারণে নির্দেশ দিয়েছে। শর্ত দু’টি হলো প্রথমত, ব্যবসা হতে হবে হালাল পদ্ধতিতে ও শরিয়ত নির্ধারিত সীমারেখার মধ্যে। দ্বিতীয়ত, পর্দা রক্ষা করতে হবে। তাছাড়া ইসলাম নারীদের সৌন্দর্য প্রদর্শনকারী কোনো পেশায় নিয়োজিত হতেও নিষেধ করেছে।

এ ছাড়া শরিয়ত অনুমোদিত সব ব্যবসা বা কাজ করার অনুমতি দিয়েছে ইসলাম। এখানে ভুল বোঝাবুঝির কোনো অবকাশ নেই। এখানে একটি কথা বলে রাখা ভালো, ইসলাম কিন্তু নারীদের কোনো আয়-রোজগারের দায়িত্ব দেয়নি। দেয়নি পরিবার লালন-পালন ও ভরণ-পোষণের কর্তব্য। ইসলামের পারিবারিক ব্যবস্থায় গোটা পরিবারের অর্থনৈতিক প্রয়োজন ও চাহিদা পূরণের দায়িত্ব একমাত্র পুরুষের।

ইসলামের পারিবারিক ব্যবস্থায় নারীর আয়ের অনেক উৎস ও মাধ্যম থাকলেও ব্যয়ের বাধ্যতামূলক কোনো খাত নেই। ইসলাম নারীর ওপর অর্থনৈতিক কোনো দায়-দায়িত্ব চাপায়নি। পরিবারের যাবতীয় আর্থিক দায়-দায়িত্ব বহন করা পুরুষের ওপর অর্পিত হয়েছে। সেহেতু নারীকে তার জীবিকার জন্য চাকরি করার প্রয়োজন নেই, সেহেতু নারীর চাকরি তার ইচ্ছাধীন। তবে পুরুষের উপার্জত যদি সংসার চালানোর জন্য যথেষ্ট না হয় এবং প্রকৃত অভাবের সময়, সঙ্কটকালে উভয়েরই চাকরি করার প্রয়োজন দেখা দেয়, তবে চাকরির বিষয়ে নারীর স্বাধীনতা রয়েছে। ইচ্ছা করলে সে চাকরি করতে পারে, ইচ্ছা করলে নাও করতে পারে। কেউ জোর করে তার ঘাড়ে চাকরির বোঝা চাপিয়ে দিতে পারে না। এমনকি তার উপার্জিত অর্থ-সম্পদও কেউ নিতে পারবে না। তার জমা-খরচে কেউ খবরদারি ও নজরদারি করতে পারবে না। উপার্জনকারী নারী তার ইচ্ছামতো খরচের অধিকার রাখে। এটাই ইসলামের বিধান।

বাংলাদেশ সময়: ১৯৩২ ঘন্টা, ফেব্রুয়ারি ২৩, ২০১৫

 









No comments:

Post a Comment